_id
stringlengths
17
23
url
stringlengths
31
795
title
stringlengths
1
93
text
stringlengths
100
11.9k
20231101.bn_773192_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%A6%20%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%20%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%97
২০২০ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
প্রতিযোগিতটি ২৯ মার্চ, ২০২০ এ অনুষ্ঠিত হওয়ার জন্য নির্ধারিত হয়েছিল, কিন্তু বিশ্বজুড়ে বয়ে যাওয়া করোনা ভাইরাস মহামারীর কারণে খেলাটিকে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত স্থগিত ঘোষণা করা হয়। পরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সারা দেশে করোনা পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণ রাখতে ৩ মে ২০২০ পর্যন্ত লকডাউন ঘোষণা করলে, ভারতীয় ক্রিকেট নিয়ন্ত্রণ বোর্ড খেলাটিকে অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য স্থগিত ঘোষণা করে। ২ আগস্ট ২০২০ এ ঘোষণা করা হয় যে, খেলাটি ১৯ সেপ্টেম্বর ও ১০ নভেম্বর সময়সীমার মধ্যে সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত হবে। ১০ আগস্ট ২০২০, ভারত সরকার খেলাটি সংযুক্ত আরব আমিরাতে সম্পন্ন করতে অনুমতি প্রদান করে। খেলাটির সম্পূর্ণ সূচি নিশ্চিত করা হয় ৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে।
20231101.bn_773192_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%A6%20%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%20%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%97
২০২০ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
৪ আগস্ট ২০২০, ভিভো ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল) এর এ বছরের প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসাবে তাদের নাম তুলে নেয়। ১৮ আগস্ট, অনলাইন ভিত্তিক কাল্পনিক ক্রিকেট লিগ ফ্যান্টাসি ক্রিকেট-এর ড্রীম১১
20231101.bn_773192_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%A6%20%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%20%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%97
২০২০ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
বিডের বিনিময়ে ২০২০ আইপিএল এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক নির্বাচিত হয়। ২৯ আগস্ট, ভারতের অনলাইন ভিত্তিক প্রযুক্তি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আনএকাডেমি আইপিএল ২০২২ পর্যন্ত অফিসিয়াল পার্টনার হিসাবে সংযুক্ত হয়।
20231101.bn_773192_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%A6%20%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%20%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%97
২০২০ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড খেলার সূচী প্রকাশ করে ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে। লিগ পর্যায়ের খেলাগুলো ২৯ মার্চ ২০২০ থেকে শুরু হতে নির্ধারিত হয়, যেখানে উদ্বোধনী খেলায় বিগত মৌসুমের ফাইনালে অংশগ্রহণকারী দুটি দল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স ও চেন্নাই সুপার কিংস মুখোমুখি হতে নির্ধারিত হয়েছিল। অতঃপর, চলমান করোনা ভাইরাস বৈশ্বিক মহামারীর কারণে, মহারাষ্ট্রের চীফ মিনিষ্টার উদ্ভব থাকেরয় ঘোষণা করেন যে, ১২ মার্চ আইপিএলের খেলাগুলো অনুষ্ঠিত হতে পারে, যদি তারা দর্শকহীন মাঠে খেলা অনুষ্ঠানের কথা বিবেচনায় রাখে। পরে দিল্লির ডেপুটি চীফ মিনিস্টার মনীষ শিশোধিয়া চূড়ান্ত ঘোষণায় বলেন যে, দিল্লিতে আপাতত আইপিএলের কোন খেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে না।
20231101.bn_773192_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%A6%20%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%20%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%97
২০২০ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
কিংস এলেভেন পাঞ্জাবের অধিনায়ক রবিচন্দ্রন অশ্বিন ২০১৯ এর নভেম্বরে দিল্লি ক্যাপিটালস এ বদলী হয়ে যান। আজিঙ্কা রাহানে, ট্রেন্ট বোল্ট ও মায়াঙ্ক মারকান্দে অকশন পূর্ববর্তী ট্রেডে বেতন বৃদ্ধি পেয়েছেন। ২০১৯ সালের ১৫ নভেম্বর অবমুক্ত খেলোয়াড়দের নাম ঘোষণা করা হয়। এদের মধ্যে ছিলেন রবিন উথাপ্পা, যুবরাজ সিং ও ক্রিস লিন এর মতো খেলোয়াড়েরা। ২০১৯ মৌসুমের সবচেয়ে দামী খেলোয়াড় জয়দেব উনাদকাট-এর নামও অবমুক্ত খেলোয়াড় তালিকায় ছিল। ২০২০ এর পরিবর্তনকালীন সময়ে মোট ১২ জন খেলোয়াড় দল বদল করেন।
20231101.bn_773192_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%A6%20%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%20%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%97
২০২০ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
২০২০ মৌসুমের খেলোয়াড়দের নিলাম অনুষ্ঠিত হয় কলকাতায় ১৯ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে। কলকাতা নাইট রাইডার্স কর্তৃক নিলামকৃত প্যাট কামিন্স ছিলেন সবচেয়ে দামী খেলোয়াড় . ভারতীয় খেলোয়াড়দের মধ্যে সবচেয়ে দামী খেলোয়াড় ছিলেন চেন্নাই সুপার কিংস এর নিলামকৃত পিযুষ চাওলা ।
20231101.bn_773192_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%A6%20%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%20%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%97
২০২০ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
১৩ মার্চ ২০২০, ভারতীয় ক্রিকেট নিয়ন্ত্রণ বোর্ড (বিসিসিবি) করোনা ভাইরাস আতঙ্কে খেলাটিকে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত স্থগিত ঘোষণা করে।
20231101.bn_773192_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%A6%20%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%20%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%97
২০২০ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
আইপিএল ২০২০ মৌসুমের লিগ পর্যায়ের খেলাগুলোর তালিকা আইপিএলের অফিসিয়ার ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয় ৬ সেপ্টেম্বর।
20231101.bn_773194_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%AE%E0%A6%B0%20%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A7%81%20%28%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%29
অমর বসু (রাজনীতিবিদ)
অমর বসু একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় ২০০৬ সালে ঝাড়গ্রাম বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি ২০১৯ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি ৭৯ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।
20231101.bn_773200_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A6%AE%E0%A7%8C%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%95%20%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF
পাটিগণিতের মৌলিক উপপাদ্য
সংখ্যাতত্ত্বে পাটিগণিতের মৌলিক উপপাদ্য, (অনন্য উৎপাদকে বিশ্লেষণ উপপাদ্য কিংবা অনন্য মৌলিক উৎপাদকে বিশ্লেষণ উপপাদ্যও বলা হয়) অনুযায়ী ১-এর চেয়ে বড় প্রত্যেকটি পূর্ণ সংখ্যা হয় নিজে একটি মৌলিক সংখ্যা, নয় মৌলিক সংখ্যাসমূহের গুণফলরূপে প্রকাশ করা যায় এবং, অধিকন্তু, এই উপস্থাপনটি উৎপাদকসমূহের ক্রমকে উপেক্ষা করলে অনন্য হয়। উদাহরণস্বরূপ,
20231101.bn_773200_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A6%AE%E0%A7%8C%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%95%20%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF
পাটিগণিতের মৌলিক উপপাদ্য
এই উপপাদ্যটি এই উদাহরণের জন্য দুটি বিষয় বিবৃত করে: প্রথমত, ১২০০-কে একাধিক মৌলিক সংখ্যার গুণফল আকারে প্রকাশ করা যেতে পারে এবং দ্বিতীয়ত, যেভাবেই এটি করা হোক না কেন এতে অবশ্যই ঠিক চারটি ২, একটি ৩, দুটি ৫ থাকবে এবং অন্য কোন মৌলিক সংখ্যা এই গুণফলে থাকবে না।
20231101.bn_773200_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A6%AE%E0%A7%8C%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%95%20%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF
পাটিগণিতের মৌলিক উপপাদ্য
এক্ষেত্রে উৎপাদকগুলো মৌলিক সংখ্যা হওয়া জরুরী; যৌগিক সংখ্যাসমৃদ্ধ উৎপাদকে বিশ্লেষণ অনন্য নাও হতে পারে (যেমন: ).
20231101.bn_773200_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A6%AE%E0%A7%8C%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%95%20%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF
পাটিগণিতের মৌলিক উপপাদ্য
এই উপপাদ্যটি ১-কে মৌলিক না বিবেচনা করার একটি প্রধান কারণ: যদি ১ মৌলিক সংখ্যা হত, তবে মৌলিক উৎপাদকে বিশ্লেষণ অনন্য হত না; উদাহরণস্বরূপ,
20231101.bn_773202_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%9C%20%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE
ফাইরুজ লাবিবা
ফাইরুজ লাবিবা একজন বাংলাদেশী কনিষ্ঠ কণ্ঠশিল্পী। গানের রাজা ২০১৯ এর চ্যাম্পিয়ন হিসাবে তিনি মুকুট পায়।
20231101.bn_773202_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%9C%20%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE
ফাইরুজ লাবিবা
লবিবার জন্ম খুলনায়। তিনি সরকারী করোনেশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছেন। তার বড় বোন ফাইরুজ মালিহা ও একজন গায়িকা। তিনি চ্যানেল আই খুঁদে গান রাজ ২০১৩ এর চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন। তার বাবা ব্যবসায়ী এবং মা অ্যাডভোকেট।
20231101.bn_773202_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%9C%20%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE
ফাইরুজ লাবিবা
লাবিবার যখন দুই বছর বয়স তখন থেকে গান শেখা শুরু করেন। ২০১৮ সালে তিনি গানের রাজাতে অংশ নিয়েছিলেন এবং চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন।
20231101.bn_773202_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%9C%20%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE
ফাইরুজ লাবিবা
লাবিবার প্রথম মৌলিক গান কেন এত চাই তোকে প্রকাশ পেয়েছে ৫ নভেম্বর ২০১৯ এ। গানটিতে লাবিবার সাথে কন্ঠ দিয়েছেন ইমরান মাহমুদুল। গানটি লিখেছেন গীতিকার রবিউল ইসলাম জীবন এবং সুর ও সঙ্গীত করেছেন ইমরান।
20231101.bn_773208_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A6%B2
সমতল
গণিতে সমতল হলো একটি দ্বিমাত্রিক সমান পৃষ্ঠ যাকে যথেচ্ছভাবে বর্ধিত করা যায়। সমতল হলো বিন্দু কণা (শূন্যমাত্রিক), রেখা(একমাত্রিক) বা ত্রিমাত্রিক স্থানের দ্বিমাত্রিক অবস্থা। সমতল কোনো উচ্চমাত্রিক স্থানের উপস্থান হতে পারে; যেমন, কোনো ঘরের দেয়ালগুলোকে যথেচ্ছভাবে বর্ধিত হতে বা তাদেরকে স্বাধীন অস্তিত্বের অধিকার দেওয়া হলো যেমনটা ইউক্লিডীয় জ্যামিতিতে হয়। ইউক্লিডীয় জ্যামিতিতে একচেটিয়াভাবে কাজ করার সময় এই নির্দিষ্ট বিষয় ব্যবহৃত হয়। সুতরাং, সমতল বলতে পুরো জায়গাটুকুই বোঝায়। গণিত, ভূগোল, ত্রিকোণমিতি, গ্রাফ তত্ত্ব ও গ্রাফ তৈরিতে দ্বিমাত্রিক তল তথা সমতল ব্যবহার করা হয়।
20231101.bn_773210_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A7%8E%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%95%20%28%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A6%BF%E0%A6%A4%29
উৎপাদক (গণিত)
গণিতে কোন পূর্ণ সংখ্যা এর উৎপাদক, এর গুননীয়কও বলা হয়, হল একটি পূর্ণ সংখ্যা যা অন্য আর আরেকটি পূর্ণ সংখ্যার সঙ্গে গুণ হয়ে গুণফল রূপে পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে আরো বলা হয় যে হল এর গুণিতক। কোন পূর্ণ সংখ্যা অন্য আরেকটি পূর্ণ সংখ্যা দ্বারা বিভাজ্য হবে যদি প্রদত্ত এর উৎপাদক হয়; অর্থাৎ কে দ্বারা ভাগ করা হলে কোন ভাগশেষ অবশিষ্ট থাকে না।
20231101.bn_773220_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%80%20%28%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A6%BF%E0%A6%A4%29
ত্রিপদী (গণিত)
প্রাথমিক বীজগণিতের পরিভাষায় ত্রিপদী () এমন একটি বহুপদী গাণিতিক রাশি যাতে তিনটি একপদী রাশি যোজন বা বিযোজন সম্পর্কে যুক্ত থাকে। প্রতিটি রাশি একটি চলক এবং একটি সহগ (ধনাত্মক ধ্রুব রাশি) -এর গুণফল হিসেবে প্রকাশিত হয়।
20231101.bn_773229_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
ইমামত () হল শিয়া ইসলামের একটি তত্ত্ব ও আকীদা। এই তত্ত্ব অনুসারে নবী মুহাম্মদের বংশোদ্ভূত নির্দিষ্ট ব্যক্তিরাই তার মৃত্যুর পর তার স্থলাভিষিক্ত ও মুসলিম উম্মাহর নেতা ও পথপ্রদর্শক হওয়ার যোগ্যতা রাখেন। শিয়ারা বিশ্বাস করে যে ইমামগণ হলেন মুহাম্মদের খলিফা বা ন্যায্য উত্তরাধিকারী। তারা (জায়েদি ব্যতীত) আরও বিশ্বাস করে যে ইমামগণ ঐশী জ্ঞান, অভ্রান্ততা, নিষ্পাপতা, কর্তৃত্ব প্রভৃতির অধিকারী এবং মুহাম্মদের পরিবার বা আহল আল-বাইতের সদস্য। ইমামদের কুরআনের তাফসীর ও ব্যাখ্যার পাশাপাশি দিকনির্দেশনা দেওয়ার ক্ষমতা আছে।
20231101.bn_773229_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
নাসিরুদ্দীন তুসীর মতে ইমাম এমন এক মাধ্যম যার মাধ্যমে মানুষ ঐশ্বরিক অনুগ্রহ লাভ করে, কারণ “তিনি মানুষদেরকে আল্লাহর আনুগত্যের নিকটে নিয়ে আসেন এবং তাদের অবাধ্যতা থেকে দূরে রাখেন।” তার লক্ষ্য মানুষের পূর্ণতাপ্রাপ্তি, এটা যৌক্তিক যে ঈশ্বর ইমামকে তার ইচ্ছার অধীনে মনোনীত করেন। সুতরাং তার জীবন ও কর্মকাণ্ড মানুষের প্রতি ঈশ্বরের অনুগ্রহের দুটি রূপ প্রদর্শন করে।
20231101.bn_773229_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
"ইমাম" শব্দটি দ্বারা এমন একজন ব্যক্তিকে বোঝায় যে "সামনে" দাঁড়িয়ে বা হাঁটে। সুন্নি ইসলামে এই শব্দটি সাধারণত এমন একজন ব্যক্তির ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় যিনি মসজিদে নামাজ পড়ার পথ দেখান। এর আরেকটি অর্থ একটি মাযহাবের প্রধান ("ধী গোষ্ঠী")। তবে শিয়া দৃষ্টিকোণ থেকে এটি কেবল আরবি ভাষায় শব্দটির প্রাথমিক ধারণা এবং এর সঠিক ধর্মীয় ব্যবহারের জন্য "ইমাম" শব্দটি কেবলমাত্র পূর্ববর্তী ইমাম কর্তৃক ভ্রমপ্রমাদশূন্য ভাবে মনোনীত মুহাম্মদের পরিবারের সদস্যদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।
20231101.bn_773229_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
শিয়ারা আরও বিশ্বাস করে যে কেবলমাত্র এই আ'ম্মাহরই খলিফা হওয়ার অধিকার রয়েছে, যার অর্থ ঐক্যমতের (ইজমা) দ্বারা নির্বাচিত হোক বা না হোক অন্য সকল খলিফা খিলাফতের দখলদার, তাই এই রাজনৈতিক অবস্থানগুলি ঐশ্বরিক অবস্থান নয়।
20231101.bn_773229_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
সকল মুসলমান বিশ্বাস করে যে মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন: "যার কাছে আমি মাওলা, আলী তার মাওলা।" সুন্নী ও শিয়া উভয়ের সংগ্রহের ৪৫ টির বেশি হাদীস গ্রন্থে এই হাদীসটি বিভিন্নভাবে বিভিন্ন সূত্র ধরে বর্ণনা করা হয়েছে। এই হাদীসটি আল-তিরমিযী, ৩৭১৩ নং হাদীস; পাশাপাশি ইবনে মাজাহ, ১২১ নং হাদীস; প্রমুখ হাদীস সংগ্রহকারীগণও বর্ণনা করেছেন। সুন্নি ও শিয়া-র মধ্যে বিরোধের প্রধান বিষয়টি 'মাওলা' শব্দের ব্যাখ্যা নিয়ে। শিয়াদের কাছে শব্দটির অর্থ 'মাস্টার' এবং এর উচ্চতর তাৎপর্য আছে, যেমনটি এই শব্দটি তার জীবদ্দশায় মুহাম্মদকে সম্বোধন করার জন্য ব্যবহৃত হতো। সুতরাং, মুহাম্মদ যখন মৃত্যুর মাত্র কয়েক মাস আগে প্রকৃতপক্ষে (মৌখিক ভাবে) ও শারীরিকভাবে (আবু বকর, উমর ও উসমান সহ [ভবিষ্যতের তিনজন খলিফা যারা আলীর আগে খলিফা হন] তার নিকটতম সহচরদের উপস্থিতিতে আলীর প্রতি আনুগত্যের চিহ্ন হিসেবে উভয়ের হাত ধরে প্রকাশ্যে আলীকে তাদের গুরু হিসেবে গ্রহণ করেন) গাদিরি খুম ওয়াসিসে তার উপাধি এবং সকল মুসলমানের জন্য আলীকে মাওলা হিসাবে সম্বোধন করার রীতিটি হস্তান্তর করেন, তখন মুহাম্মদ মারা যাওয়ার আগেই যে লোকেরা আলীকে মুহাম্মদের তাত্ক্ষণিক উত্তরসূরি হিসাবে দেখেছিল তারা শিয়া হিসাবে পরিচিতি লাভ করে। তবে সুন্নিদের কাছে এই শব্দের অর্থ কেবলমাত্র 'প্রিয়' বা 'শ্রদ্ধেয়' এবং এর অন্য কোন তাৎপর্য নেই।
20231101.bn_773229_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
শিয়া ইসলামের (শিয়াপন্থী) অভ্যন্তরে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের উৎপত্তি হয়েছে, কারণ তাদের মধ্যে ইমামদের উত্তরসূরি নিয়ে মতভেদ আছে, যেমনটি মুহাম্মদের উত্তরাধিকার নিয়ে মতভেদের কারণে ইসলামের মধ্যে শিয়া - সুন্নি উদ্ভূত হয়েছে। প্রতিটি উত্তরসূরি নিয়ে বিরোধ শিয়া ইসলামের মধ্যে একটি ভিন্ন তরিকাহ (আক্ষরিক অর্থ 'পথ'; বর্ধিত অর্থ 'সম্প্রদায়') নিয়ে আসে। প্রতিটি শিয়া তরিকাহ তার নিজস্ব ইমামের বংশকে অনুসরণ করে, ফলে প্রতিটি নির্দিষ্ট শিয়া তারিকাহর জন্য বিভিন্ন সংখ্যক ইমাম আছেন। যখন কোন ইমামের উত্তরাধিকারী না থাকায় ধারাটি শেষ হয়ে যায় তখন তিনি (শেষ ইমাম) বা তার আজাত উত্তরাধিকারী আত্মগোপনে চলে গেছে বলে মনে করা হয়, অর্থাৎ গায়েব হয়ে গেছেন (The Occultation)।
20231101.bn_773229_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
অনুসারীর দিক দিয়ে সংখ্যাগুরু শিয়া তারিকাহ হলো দ্বাদশবাদি শিয়া ইসলাম (Twelvers) যারা সাধারণত "শিয়া" নামে পরিচিত। এর পরে আছে নিজারি ইসমাইলিরা, এরা সাধারণভাবে ইসমাইলি নামে পরিচিত; এবং তারপরে মুস্তালিয় ইসমাইলিরা, এরা সাধারণত তাদের বোহরি তরীকার মধ্যে আরও বিভেদ নিয়ে "বোহরা" নামে পরিচিত। দ্রুজ তরিকাহরা প্রথমে ফাতেমীয় ইসমাইলিদের অংশ ছিল পরে ফাতেমীয় ইমাম ও খলিফা আল হাকিম বি আমরিল্লাহর মৃত্যুর পরে ফাতেমীয় ইসমাইলিদের থেকে আলাদা হয়ে যায়। আরেকটি ছোট তরিকাহ হল জায়েদি শিয়া, যারা পঞ্চবাদি শিয়া নামেও পরিচিত এবং তারা তাদের শেষ ইমামের গায়েব হওয়া বিশ্বাস করে না।
20231101.bn_773229_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
যদিও এই সমস্ত ভিন্ন শিয়া তরিকাহগুলি ইসলামের শিয়া গ্রুপের (সুন্নি গোষ্ঠীর বিপরীতে) অন্তর্ভুক্ত, তবে মূল শিয়া তরিকাহদের মধ্যে গুরুতর মতবাদগত পার্থক্য আছে। শেষ ইমামর গায়েব হয়ে যাওয়ার ব্যপারে সমস্ত বিভিন্ন শিয়া তারিকাহরা মতপার্থক্যে সম্পূর্ণরূপে বিরতি দিয়েছে আর শিয়া নিজারি ইসমাইলিয়রা গায়েব হওয়ার ধারণাটিকে অস্বীকার করে। শিয়া নিজারি ইসমাইলিদের মতে সময়ের শেষ অবধি জীবিত ইমাম উপস্থিত থাকতে হবে। সুতরাং যদি কোনও জীবিত নিজারি ইসমাইলি ইমাম তার পরে কোনও উত্তরসূরিকে রেখে যেতে ব্যর্থ হয় তবে নিজারি ইসমাইলিদের মূল নীতিটি ভঙ্গ হয়ে যাবে এবং এটি খুব গুরুতর যে সময়ের শেষ চলে এসেছে।
20231101.bn_773229_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
শিয়ারা বিশ্বাস করে যে ইমামাহ হ'ল ঈমানের মূলনীতি (উসুল আল-দীন)। যেমন কুরআনের ৪:১৬৫ আয়াতে নবীদের নিয়োগের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করা হয়েছে; সুতরাং নবীর মৃত্যুর পরে যিনি নবীর ভূমিকা পালন করবেন; যতক্ষণ না লোকেরা আল্লাহর বিরুদ্ধে কোন ওজর না করে। যে যুক্তিতে নবীদের নিয়োগের প্রয়োজন হয়েছিল তা ইমামার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। এটা হ'ল আল্লাহ অবশ্যই তার গুণাবলীতে নবীর অনুরূপ কাউকে এবং ইসমাহকে তার উত্তরাধিকারী হিসাবে দ্বীনের কোন বিচ্যুতি ছাড়াই জনগণকে গাইড করার জন্য নিয়োগ করবে।
20231101.bn_773229_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
তারা এই আয়াতটি উল্লেখ করে ("... আজ আমি আপনার জন্য আপনার ধর্মকে পরিপূর্ণ করে দিয়েছি এবং আপনার প্রতি আমার অনুগ্রহ পূর্ণ করেছি এবং আপনার জন্য ইসলামকে ধর্ম হিসাবে অনুমোদন করেছি ...") কোরআনের ৫:৩ আয়াত যা গাদীর খুম্মের দিন তিনি আলীকে তার উত্তরসূরি হিসাবে নিয়োগ করার সময় নবীর প্রতি অবতীর্ণ হয়।
20231101.bn_773229_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
কুরআনের ২:১২৪ আয়াত অনুসারে শিয়ারা বিশ্বাস করে যে ইমাম সর্বদা একটি ঐশ্বরিক অবস্থান যে, ইমাম অবশ্যই ঈশ্বরের নির্দেশিকা অনুসারে সর্বদা পথপ্রদর্শন করে থাকেন। এক ধরনের নির্দেশিকা যা মানবতাকে তার লক্ষ্যে নিয়ে যায়। ১৭:৭১ আয়াত সম্পর্কে, কোনও বয়সেই ইমাম ছাড়া চলতে পারে না। সুতরাং, উপরের আয়াত অনুসারে ১. ইমাম এমন একটি অবস্থান যা ঈশ্বর কর্তৃক নিযুক্ত এবং তার দ্বারা নির্দিষ্ট করা আবশ্যক ২. ইমাম ঐশ্বরিক সুরক্ষার দ্বারা সুরক্ষিত থাকে এবং শ্রেষ্ঠত্বে কেউ তার উপরে না ৩. কোনও বয়সেই ইমাম ছাড়া চলতে পারে না এবং সর্বশেষে ইমাম সত্য ও অভিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য মানুষের যা প্রয়োজন তার সবই জানেন।
20231101.bn_773229_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
ঐশ্বরিক নেতা মুহাম্মদের পরিবারের বাইরে থেকে আসা নিষিদ্ধ। আলী আল-রিধার মতে, যেহেতু তার আনুগত্য করা বাধ্যতামূলক, তাই ঐশ্বরিক নেতাকে স্পষ্টভাবে নির্দেশ করার জন্য একটি চিহ্ন থাকতে হবে। এই চিহ্নটি হলো মুহাম্মদের সাথে তার আত্মীয়তার সুসম্পর্কীয় সম্পর্ক এবং তার বংশের সাথে সুস্পষ্ট সাক্ষাৎ যাতে লোকেরা তাকে অন্যের থেকে আলাদা করতে পারে এবং তার দিকে সুস্পষ্টভাবে পরিচালিত হয়। অন্যথায় অন্যরা মুহাম্মদের বংশধরদের তুলনায় মহৎ এবং তাদের অনুসরণ ও আনুগত্য করা উচিত; এবং মুহাম্মদের বংশধররা হুকুমে আবদ্ধ এবং মুহাম্মদের শত্রু যেমন আবী জাহেল বা ইবনে আবী মায়েতের বংশধরদের অধীন। তবে, অন্যদের দায়িত্বে ও আনুগত্যের চেয়ে মুহাম্মদ (সা.) অনেক উন্নত। অধিকন্তু, একবার মুহাম্মদের নবুওয়াত সাক্ষ্য দিলে তারা তার আনুগত্য করবে, কেউ তার বংশধরকে অনুসরণ করতে দ্বিধা করবে না এবং এটি কারও পক্ষে কঠিন হবে না। দুর্নীতিগ্রস্ত পরিবারগুলির বংশকে অনুসরণ করা কঠিন। এবং সে কারণেই সম্ভবত মুহাম্মদ (সা.) এবং অন্যান্য নবীদের মূল বৈশিষ্ট্য ছিল তাদের শ্রেষ্ঠত্ব। বলা হয় যে একটি অসম্মানিত পরিবার থেকে উদ্ভূত কেহ তাদের কারও জন্য নয়। এটা বিশ্বাস করা হয় যে আদম পর্যন্ত মুহাম্মদের সমস্ত পূর্বপুরুষ সঠিক মুসলমান ছিলেন। যিশুও এক ধার্মিক পরিবার থেকে এসেছিলেন, যেমন কুরআনে বর্ণিত আছে যে তার জন্মের পরে লোকেরা মরিয়মকে বলেছিল: "হে হারুনের বোন, তোমার পিতা খারাপ লোক ছিলেন না, বা তোমার মাও অসতী ছিলেন না।"
20231101.bn_773229_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
ইসমাইলিয়দের ইমামতের মতবাদটি দ্বাদশবাদিদের থেকে আলাদা, কারণ শেষ দ্বাদশ ইমাম গায়েবিতে যাওয়ার পর শতাব্দী ধরে ইসমাইলিদের জীবিত ইমাম ছিল।তারা মুসা আল-কাদিমের বড় ভাই ইসমাইল ইবনে জাফরকে তার পিতা জাফর আল-সাদিকের পরে যথাযথ ইমাম হিসাবে অনুসরণ করে আসছে। ইসমাইলিরা বিশ্বাস করে যে ইমাম ইসমাইল, ইমাম জাফরের আগে মারা যান বা না যান তিনি পরবর্তী ইমাম হিসাবে পুত্র মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইলের নিকট ইমামতের দীপশিখা দিয়ে যান।
20231101.bn_773229_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
ইসমাইলি মতবাদ অনুসারে, ঈশ্বর তার ইসলামের দ্বীন প্রচার ও উন্নতি করার জন্য নতিক "বক্তা" নামে পরিচিত সাতজন মহান নবীকে প্রেরণ করেছেন। এই মহান নবীদের সোমাদ "নীরব" ইমাম বলে পরিচিত একজন সহচরও ছিলেন। প্রতি সাতটি সোমাদ সিলসিলার শেষে, বিশ্বাসকে উন্নত করার জন্য একজন মহান নতিককে প্রেরণ করা হয়েছে। আদম ও তার পুত্র শিষের পরে ছয় নতিক – সোমাদ সিলসিলা (নূহ – সাম), (ইব্রাহিম – ইসমাইল), (মূসা – হারুন), (যীশু  - ইয়াকুবের পুত্র সিমন), (মুহাম্মদ – আলী); মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইলের সাথে নতিক ও সোমাদদের সিলসিলার কাজ শেষ হয়েছে।
20231101.bn_773229_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
ইসমাইলি দর্শনে ইমামরা ঈশ্বরের সত্য প্রতিনিধি। আল্লাহ সকল নবীকে তার প্রতিনিধি বানিয়েছেন। প্রতিটি নবীর যুগ স্বতন্ত্র। এক নবীর পরে ঈশ্বর পরবর্তী নবীকে পাঠিয়েছেন। ইসলামের দৃষ্টিতে মোহাম্মদ (সা.) সর্বশেষ নবী। মোহাম্মদ তার সুনির্দিষ্ট প্রতিনিধি হিসেবে আলীকে মনোনীত করেছেন। আলী তার পরবর্তী প্রতিনিধি হিসাবে ইমাম তৈরি করেন এবং একজন ইমাম আজ অবধি অন্য আরেকজনকে নিযুক্ত করেন। ইসমাইলি মতবাদে এই ইমাম কেবল তাদের বংশ পরম্পরা থেকে এবং তাদের নিয়োগ অত্যাশ্যক, এবং ইমামের উপস্থিতি ব্যতীত পৃথিবী শূন্য হতে পারে না।
20231101.bn_773229_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
জায়েদিয়া বা জায়েদি ইমাম জায়েদ ইবনে আলীর নামে প্রতিষ্ঠিত একটি শিয়া মাজহাব (উপসম্প্রদায়,সমধর্মী দার্শনিক গোষ্ঠী)। জায়েদি ফিকহের অনুসারীদের বলা হয় জায়েদিয় (বা মাঝেমধ্যে পশ্চিমে পঞ্চবাদি [Fivers] নামে পরিচিত)। তবে জায়িদি ওয়াস্তেস নামে একটি দল রয়েছে যারা দ্বাদশবাদী।
20231101.bn_773229_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
আধ্যাত্মিক নেতৃত্ব বা ইমামতিতে শিয়া মুসলিম বিশ্বাসের প্রসঙ্গে জায়েদিরা বিশ্বাস করেন যে উম্মাহ বা মুসলিম সম্প্রদায়ের নেতা অবশ্যই ফাতেমীয় হতে হবে: মুহাম্মদের একমাত্র বেঁচে থাকা কন্যা ফাতেমার বংশধরদের মাধ্যমে, যার পুত্ররা ছিলেন হাসান ইবনে আলী ও হুসেন ইবনে আলী। এই শিয়াগ্রুপটি নিজেদের জায়েদি হিসেবে পরিচয় দেয়, যাতে তারা নিজেদেরকে অন্য শিয়াদের যারা যায়েদ ইবনে আলীর সাথে অস্ত্র নিতে অস্বীকার করেছিল তাদের থেকে পার্থক্য করতে পারে।
20231101.bn_773229_17
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
জায়েদিয়রা বিশ্বাস করেন যে জায়েদ ইবনে আলী ইমামতের যথাযথ উত্তরসূরি ছিলেন কারণ তিনি উমাইয়া খেলাফতের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের নেতৃত্ব দিয়েছেন, তিনি বিশ্বাস করতেন যে উমাইয়ারা অত্যাচারী ও দুর্নীতিগ্রস্ত ছিল। মুহাম্মদ আল-বাকির রাজনৈতিক কার্যকলাপে জড়িত ছিলেন না এবং জায়েদের অনুসারীরা বিশ্বাস করেন যে সঠিক ইমামকে অবশ্যই দুর্নীতিবাজ শাসকদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে। সুন্নি ইসলামের হানাফী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা খ্যাতিমান মুসলিম ফিকাহবিদ আবু হানিফা উমাইয়া শাসকের বিরুদ্ধে বিদ্রোহে জায়েদের পক্ষে ফতোয়া বা আইনি বিবৃতি দেন। তিনি গোপনে জনগণকে এই বিদ্রোহে যোগদানের আহ্বান জানান এবং জায়েদকে অর্থ সরবরাহ করেন।
20231101.bn_773229_18
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
দ্বাদশবাদী শিয়া সম্প্রদায়ের বিপরীতে জায়েদিয়রা ইমামের অপ্রাপ্তি বিশ্বাস করে না। ইমামতি মুহাম্মদের পরিবারের যে কারও কাছে দেওয়া যেতে পারে।
20231101.bn_773229_19
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
গায়েবত আল-সুগরা বা ছোট গায়েব (৮৭৪-৯৪১) ইমামের নিখোঁজ হওয়ার প্রথম কয়েক দশক যখন ইমামের প্রতিনিধিদের মাধ্যমে তার সাথে যোগাযোগ রক্ষা করা হত।
20231101.bn_773229_20
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
গায়েবত আল-কুবরা বা বড় গায়েব, ৯৪১ সালে শুরু হয়েছে এবং ইমাম মাহদী বিশ্বে খাটি ন্যায়পরতা আনতে পুনরাবির্ভূত না হওয়া পর্যন্ত ঈশ্বর কর্তৃক নির্ধারিত সময় অবধি তা অব্যাহত থাকবে বলে বিশ্বাস করা হয়।
20231101.bn_773229_21
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
এটি বিশ্বাস করা হয় যে ছোট গায়েব চলাকালে (গায়েবত আল-সুগরা) আল-মাহদী তার অনুগামীদের সাথে তার প্রতিনিধির (আরবি- আন-নোয়াব আল-আরবা বা "চার নেতা") মাধ্যমে যোগাযোগ বজায় রাখেন। তারা তার প্রতিনিধিত্ব করে এবং তার এবং তার অনুসারীদের মধ্যে মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। মুমিনগণ যখনই কোনও সমস্যার সম্মুখীন হন তখন তারা তাদের সমস্যাগুলো লিখেন এবং সেগুলি তার প্রতিনিধির নিকটে প্রেরণ করেন। প্রতিনিধি তার রায় নিরূপণ করেন, তার সীলমোহর এবং স্বাক্ষর দিয়ে এটি সমর্থন করেন এবং এটি সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলিকে ফিরিয়ে দেন। প্রতিনিধিরা তার পক্ষে জাকাত ও খুমুসও সংগ্রহ করেন।
20231101.bn_773229_22
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
শিয়াদের জন্য গায়েবি ইমামের সাথে পরামর্শ করার ধারণাটি নতুন কিছু ছিল না, কারণ দুজন পূর্ববর্তী দ্বাদশবাদি ইমাম সময়ে সময়ে পর্দার আড়াল থেকে তাদের অনুসারীদের সাথে সাক্ষাত করেছেন। আব্বাসীয় খলিফাদের অত্যাচারী শাসনকালে শিয়া ইমামগণকে কঠোরভাবে নির্যাতন ও বন্দী করে রাখা হয়েছিল, তাই তাদের অনুসারীরা তাদের ইমামদের সাথে বার্তাবাহক মাধ্যমে বা গোপনে পরামর্শের জন্য বাধ্য হয়েছিল।
20231101.bn_773229_23
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
৯৪১ (৩২৯ হিজরিতে) সালে চতুর্থ প্রতিনিধি আল-মাহদীর আদেশ ঘোষণা করেন যে, প্রতিনিধি শিগগিরই মারা যাবেন এবং প্রতিনিধিত্বকাল শেষ হবে এবং বড় গায়েবত সময়কাল শুরু হবে।
20231101.bn_773229_24
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
চতুর্থ প্রতিনিধি ছয় দিন পর মারা যান এবং শিয়া মুসলিমরা ইমাম মাহদীর পুনরাবির্ভাবের জন্য অপেক্ষায় আছেন। একই বছরে কিতাব আল-কাফি এর বিজ্ঞ সংকলক মুহাম্মদ ইবনে ইয়াকুব কুলায়্নি এবং আলী ইবনে বাবওয়াহে ক্বমি্ম’র মতো অনেক উল্লেখযোগ্য শিয়া পণ্ডিত মারা যান।
20231101.bn_773229_25
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
আরেকটি মত হলো  লুক্কায়িত ইমাম "শিয়া দেহ ধারণ করে" তবে "ছদ্মবেশীরূপে" পৃথিবীতে বিরাজমান। "উলামাদের বিশিষ্ট সদস্য হিসেবে নিজেকে প্রকাশ" করার জন্য গোপন ইমামের "অসংখ্য গল্প" বিদ্যমান।
20231101.bn_773229_26
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
ইসমাইলিরা দ্বাদশবাদিদের থেকে আলাদা কারণ শেষ দ্বাদশবাদি ইমাম গায়েব হওয়ার পর শতাব্দী ধরে তাদের জীবিত ইমাম ছিল। তারা মুসা আল-কাদিমের বড় ভাই ইসমাইল ইবনে জাফরকে তার বাবা জাফর আল-সাদিকের পরে যথাযথ ইমাম হিসাবে অনুসরণ করে। ইসমাইলিরা বিশ্বাস করেন যে ইমাম ইসমাইল ইমাম জাফরের আগে মারা যান বা না যান, তিনি পরবর্তী ইমাম হিসাবে পুত্র মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইলের নিকট ইমামতের দায়িত্ব দিয়ে যান। সুতরাং, তাদের ইমামের ধারাটি নিম্নরূপ (প্রচলিত যুগে তাদের পৃথক ইমামতির বছরগুলি বন্ধনীতে দেওয়া হয়েছে):
20231101.bn_773229_27
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
অষ্টম ইসমাইলি শিয়া ইমাম আবদুল্লাহ আল-আকবর আত্মগোপনে থাকলেও নবম শতাব্দীতে সিরিয়ার সালামিয়ায় ইসমাইলি বিচরণ অব্যাহত থাকে। অষ্টম থেকে দশম ইমাম (আবাদুল্লাহ, আহমদ ও হোসেন) আত্মগোপনে থেকে এ সময়কালের শাসকদের বিরুদ্ধে আন্দোলনের পক্ষে কাজ করেন। নির্জনতার প্রথম পর্যায়টি দশম ইমামের সাথে শেষ হয়। একাদশ ইমাম আবদুল্লাহ আল-মাহদী বিল্লাহ বণিকের ছদ্মবেশে তার পুত্রসহ আব্বাসীয়দের অত্যাচারের হাত থেকে পালিয়ে সিজিলমাসায় পাড়ি জমান। ইমাম আবদুল্লাহ ফাতেমিয় খিলাফত প্রতিষ্ঠা করেন। বিংশতম ইমাম পর্যন্ত ফাতেমিয় ইসমাইলি ইমামরা খলিফার পদেও অধিষ্ঠিত ছিলেন, তারা আরব উপদ্বীপের এক বিস্তৃত এলাকা শাসন করেন।
20231101.bn_773229_28
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
বিংশতম ইমামের মৃত্যুর পরে, আল-আমির বি-আহকামিল-লাহ [মৃত্যু: ৫২৬ হিজরি (১১৩১/১১৩২ খ্রিষ্টাব্দ)] তার দুই বছর বয়সি সন্তান আত-তায়েব আবুল-কাসিম [জন্ম ৫২৪ হিজরি (১১২৯/১১৩০ খ্রিষ্টাব্দ)] একবিংশ ইমাম নিযুক্ত হন। তাইয়েবের সমর্থকরা তাইয়েবি ইসমালি হিসেবে পরিচিত। তাইয়েব দাওয়াতের কাজ পরিচালনার পক্ষে উপযুক্ত না থাকায় রানী আরওয়া আল-সুলাইহি, দা’য়ী আল-মুতালাক  হিসাবে তার শাসন কাজ পরিচালনা করেন। ইমাম তাইয়েব আত্মগোপনে গেলে দ্বিতীয় পর্বের নির্জনতা শুরু হয়। দা'য়ীকে তখন অবাধ কর্তৃত্ব দেওয়া হয় এবং রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে স্বাধীনতা দেওয়া হয়। সময়ের সাথে সাথে বিভিন্ন দা’য়ীর নেতৃত্বে তাইয়েবিরা আরও কয়েকটি বিভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে। এই দা'য়ী আল-মুতালাক আজ অবধি লুকিয়ে থাকা তায়িবি ইসমালি ইমামদের পক্ষে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। দাউদি বোহরা হ'ল তাইয়েবি ইসমালির মধ্যে বৃহত্তম উপ-সম্প্রদায় যারা বহু দেশে ছড়িয়ে রয়েছে।
20231101.bn_773229_29
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
শিয়াদের সংখ্যাগরিষ্ঠ অনুসারি যারা দ্বাদশী (ইসনা আশারিয়া) নামে পরিচিত তাদের মতানুসারে নিচে মুহাম্মদের বৈধ উত্তরসূরীদের একটি তালিকা দেওয়া হলো। হুসেন ইবনে আলী বাদে প্রতিটি ইমাম পূর্বের ইমামের পুত্র ছিলেন, হুসেন ইবনে আলী হাসান ইবনে আলীর ভাই ছিলেন। মুহাম্মদের এই উত্তরাধিকারের বিশ্বাসটি কুরআনের বিভিন্ন আয়াত থেকে উদ্ভূত যা কুরআনের এই আয়াতগুলোর অন্তর্ভুক্ত: ৭৫:৩৬, ১৩:৭, ৩৫:২৪, ২:৩০, ২:১২৪, ৩৬:২৬, ৭:১৪২, ৪২:২৩। তাদের আলোচনার সমর্থনে তারা কুরআনের ১৭: ১৯-২০ নং আয়াত এবং সুন্নি হাদীস: সহিহ মুসলিম, হাদিস নম্বর ৪৪৭৮, আবদুল হামিদ সিদ্দিকীর ইংরেজি অনুবাদ উদ্ধৃত করে থাকে।
20231101.bn_773229_30
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
দ্বাদশীদের মতে, যুগে যুগে সর্বদা একজন ইমাম রয়েছেন, যিনি মুসলিম সম্প্রদায়ের বিশ্বাস ও আইন সম্পর্কিত সকল বিষয়ে ঐশ্বরিকভাবে নির্ধারিত কর্তৃপক্ষ। দ্বাদশী দৃষ্টিতে আলী ছিলেন দ্বাদশ ইমামের মধ্যে প্রথম ইমাম ও মুহাম্মদের যথাযথ উত্তরসূরি এবং তার পরে মুহাম্মদের কন্যা ফাতেমার মাধ্যমে মুহাম্মদের পুরুষ বংশধররা। হোসাইন ইবনে আলী বাদে প্রত্যেক ইমাম পূর্বের ইমামের পুত্র ছিলেন, হুসেন ইবনে আলী হাসান ইবনে আলীর ভাই ছিলেন। দ্বাদশ ও শেষ ইমাম হলেন মুহম্মদ আল-মাহদী, বিশ্বাস করা হয় যে দ্বাদশ ইমাম বর্তমানে জীবিত আছেন এবং তিনি বিশ্বে ন্যায়বিচার ও শান্তি আনতে পুনরাবির্ভূত না হওয়া পর্যন্ত আত্মগোপনে থাকবেন। দ্বাদশী এবং আলেভি মুসলমানদের বিশ্বাস যে দ্বাদশ ইমামের বিষয়ে হাদিসে ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে। শেষ ইমাম ব্যতীত সকল ইমাম অস্বাভাবিক মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েছেন, দ্বাদশী ও আলেভিদের বিশ্বাস অনুসারে দ্বাদশ ইমাম গায়েবী জীবনযাপন করছেন।
20231101.bn_773229_31
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
ইসমাইলি শিয়াদের উভয় সম্প্রদায়ের (নিজারি ও মুস্তালি) ক্ষেত্রে ইমামের বংশতালিকা আল-মুস্তানসীর বিল্লাহ (মৃত্যু ১০৯৪) পর্যন্ত একই। তার মৃত্যুর পরে ইমামতের ধারাটি নিজারি ও মুস্তা‘লি রাজবংশে পৃথক হয়ে যায়।
20231101.bn_773229_32
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
মুস্তা‘লি মুসলিমদের ইমামের ধারাটি (দাউদি বোহরা নামেও পরিচিত) আমির ইবনে মুস্তালি পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। তারা বিশ্বাস করে যে তার মৃত্যুর পরে তাদের ২১তম ইমাম আত-তাইয়েব আবুল-কাসিম দাওর-ই সতরে (গোপনের সময়কাল) চলে যান যা আজও অব্যাহত আছে। ইমামের অনুপস্থিতিতে তাদের নেতৃত্ব দা’য়ী আল-মুতলাক (পরম ধর্মপ্রচারক) দ্বারা করা হয় যিনি ইমামের গোপনীয়তা থেকে ইমামের পুনরায় উত্থানের আগ পর্যন্ত গায়েবি ইমামের হয়ে কাজ পরিচালনা করেন।
20231101.bn_773229_33
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
নিজারি ইসমাইলি শিয়া মুসলমানদের ইমামের ধারাটি (দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ায় আগা খানী ইসমাইলি নামেও পরিচিত) তাদের বর্তমান জীবিত ৪৯তম পুরুষানুক্রমিক ইমাম চতুর্থ আগা খান (প্রিন্স অলি খানের পুত্র) অব্যাহত রেখেছেন। তারা বর্তমানে একমাত্র শিয়া মুসলিম সম্প্রদায় যাদের উপস্থিত এবং জীবিত (হাজির ওয়া মাওজুদ) ইমাম নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
20231101.bn_773229_34
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
শিয়া সম্প্রদায়ের জায়েদি শাখাটি ৮৯৭ সাল থেকে শুরু হয়ে ইমামতের নিজস্ব ধারা স্থাপন করে; ১৯৬২ সালে উত্তর ইয়েমেনে গৃহযুদ্ধের অবসান এবং একটি প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আগ পর্যন্ত এই ধারাটি কোনও বাধা ছাড়াই জারি ছিল।
20231101.bn_773229_35
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
সিরিয়ার মুফতী ইবনে তাইমিয়া (মৃত্যু: ৭২৮ হিজরি/ ১৩২৮ খ্রিস্টাব্দ) তার মিনহাজ আস-সুন্নাহ আন-নাবিয়াহ তে ইমামের ধারণা দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করেন।
20231101.bn_773229_36
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
মুহাম্মদ (সা.) এর নিম্নোক্ত হাদিস দ্বারা চার রশিদুন খলিফার পবিত্র মর্যাদার বিষয়টি বিবেচনা করে দ্বাদশ ইমামের বিশ্বাস সুন্নি ইসলামে ভাগ করা হয়েছে:
20231101.bn_773229_37
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
আমি আল্লাহর নবীকে বলতে শুনেছি, 'ইসলাম বারো খলিফা পর্যন্ত মহিমান্বিত হয়ে থেমে যাবে না, তাদের প্রত্যেকেই কুরাইশ থেকে আগত'।"(এবং আরেকটি বর্ণনায়) যতক্ষণ না বারোজন লোক তাদের উপরে রাজত্ব করবে ততক্ষণ পুরুষের বিষয়গুলি থামবে না, তাদের প্রত্যেকে কুরাইশ বংশ থেকে আসবে। এবং অপর একটি বর্ণনায় আছে: তাদের উপর বারোজন খলিফা আসা পর্যন্ত এই ধর্ম প্রতিষ্ঠিত হতে থাকবে, তাদের প্রত্যেকেই কুরাইশ থেকে আগত।
20231101.bn_773229_38
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
জনগণের বিষয় পরিচালনা করা অব্যাহত থাকবে যতক্ষণ না তারা বারোজন দ্বারা পরিচালিত হয়, এরপর তিনি যোগ করেন তারা কুরাইশ বংশ থেকে আসবে।
20231101.bn_773229_39
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%29
ইমামত (শিয়া তত্ত্ব)
A Brief History Of The Lives Of The Twelve Imams a chapter of Shi'ite Islam (book) by Allameh Tabatabaei
20231101.bn_773250_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%9F%20%28%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%29
রেইনকোট (চলচ্চিত্র)
রেইনকোট ২০০৪ সালে নির্মিত ভারতীয় হিন্দি চলচ্চিত্র, যা পরিচালনা করেছেন ঋতুপর্ণ ঘোষ। চলচ্চিত্রটিতে অভিনয় করেছেন অজয় দেবগন, ঐশ্বর্যা রাই বচ্চন এবং আন্নু কাপুর। চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়েছে ও হেনরি কর্তৃক রচিত “দ্য গিফট অফ দ্য মাগি” (১৯০৬) ছোট গল্প অবলম্বনে বলে ঋতুপর্ণ ঘোষ দাবী করলেও এটি মনোজ বসুর "প্রতিহিংসা" ছোটগল্পের পূ্ঙ্খানুপুঙ্খ চিত্ররূপ। জীবদ্দশায় পরিচালক কেন এটি স্বীকার করেননি বা কেনই বা তথ্যগোপন করে মিথ্যাচার করেছিলেন তা আর জানার কোন উপায় নেই।
20231101.bn_773250_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%9F%20%28%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%29
রেইনকোট (চলচ্চিত্র)
বেকার মনোজ (অজয় দেবগন) ব্যবসা করার জন্য তার পুরনো বন্ধুদের কাছে সাহায্য চাইতে কলকাতায় আসে। এক বৃষ্টিভেজা দিনে সে দেখা করতে যায় পুরনো প্রেমিকা নীরজার (ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন) সাথে। প্রেমের বেদনাদায়ক গল্পগুলো ঠিক যেমন হয়, এটিও তার ব্যতিক্রম নয়। মনোজের চেয়ে বিত্তবান পরিবার পাওয়ায় দূর শহর কলকাতায় বিয়ে হয়ে গিয়েছিল নীরজার। বেচারা মনোজ কোনোভাবে ঠেকাতে পারেনি সেই বিয়ে। কিন্তু প্রেম কি এত সহজে মরে যায়? বহু বছর পরেও তার শুধু একবার দেখা করবার সাধ জাগে। অবশেষে দেখা হলেই তাদের স্মৃতিময়তার দেয়ালে আঘাত লাগে। মুহূর্তেই দুজন দুজনের কাছে সেই পুরনো মান্নু এবং নীরু হয়ে ওঠে।
20231101.bn_773283_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BF%20%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B2%20%28%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A7%E0%A7%A8-%E0%A6%8F%E0%A6%B0%20%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%29
দি ইম্পসিবল (২০১২-এর চলচ্চিত্র)
দি ইম্পসিবল ২০১২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ইংরেজি ভাষার স্পেনীয় চলচ্চিত্র। জুয়ান অ্যান্টোনিও গার্সিয়া বেয়োনা কর্তৃক পরিচালিত এবং সের্গিও জি. সানচেজের চিত্রনাট্যের উপর ভিত্তি করে নির্মিত হয় এই ডিজাস্টার ড্রামা সিনেমাটি। চলচ্চিত্রটি ২০০৪ সালের ভারত মহাসাগরের সুনামির সময়  মারিয়া বেলন এবং তার পরিবারের বাস্তব অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে নির্মিত। এই সুনামিতে প্রায় ২,২৭,৮৮৯ জন প্রাণ মানুষ হারায়।
20231101.bn_773283_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BF%20%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B2%20%28%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A7%E0%A7%A8-%E0%A6%8F%E0%A6%B0%20%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%29
দি ইম্পসিবল (২০১২-এর চলচ্চিত্র)
সত্য ঘটনা অবলম্বনে তৈরি এই চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন নাওমি ওয়াটস, ইওয়ান ম্যাকগ্রেগর, টম হল্যান্ড প্রমুখ।
20231101.bn_773283_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BF%20%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B2%20%28%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A7%E0%A7%A8-%E0%A6%8F%E0%A6%B0%20%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%29
দি ইম্পসিবল (২০১২-এর চলচ্চিত্র)
ডিসেম্বর,২০০৪। মারিয়া বেনেট (নাওমি ওয়াটস) এবং তার স্বামী হেনরি বেনেট (ইওয়ান ম্যাকগ্রেগর) সপরিবারে এসেছেন থাইল্যান্ডে তাদের বড়দিনের ছুটি কাটাতে। মারিয়াদের তিন সন্তান- লুকাস (টম হল্যান্ড),থমাস (সাইমন জসলিং) এবং সাইমন (ওওক্লি পেন্ডারগ্যাস্ট)।
20231101.bn_773283_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BF%20%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B2%20%28%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A7%E0%A7%A8-%E0%A6%8F%E0%A6%B0%20%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%29
দি ইম্পসিবল (২০১২-এর চলচ্চিত্র)
থাইল্যান্ডের খাও লাকের সম্প্রতি উদ্বোধন করা অর্কিড বিচ রিসোর্টে অবকাশ যাপনে এসেছেন তারা। আর দশটা সাধারণ পরিবারের মতোই তাদের জীবন। থাইল্যান্ডের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হওয়া,বড়দিনে একে অন্যকে উপহার দেয়ার পাশাপাশি ছুটিতেও নিজেদের চাকরি নিয়ে চিন্তা করা খুবই সাধারণ মানুষ তারা।
20231101.bn_773283_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BF%20%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B2%20%28%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A7%E0%A7%A8-%E0%A6%8F%E0%A6%B0%20%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%29
দি ইম্পসিবল (২০১২-এর চলচ্চিত্র)
হেনরির চাকরির সুবাদে মারিয়ারা জাপানে থাকেন। চিকিৎসক মারিয়া তার ছেলেদের দেখাশোনা করার জন্য চাকরিতে বিরতি নিয়েছেন। কিন্তু খোদ হেনরির চাকরি যখন অনিশ্চয়তার মুখে পড়ে,তখন মারিয়া পুনরায় চিকিৎসক হিসেবে ফিরে যাবার প্রস্তাব তোলেন।
20231101.bn_773283_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BF%20%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B2%20%28%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A7%E0%A7%A8-%E0%A6%8F%E0%A6%B0%20%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%29
দি ইম্পসিবল (২০১২-এর চলচ্চিত্র)
ছুটির মাঝে জীবিকার চিন্তা শান্তিতে ব্যাঘাত আনলেও দুজনই চেষ্টা করেন তা ভুলতে,রিসোর্টের সুইমিং পুলে ছেলেদের সাথে সময় কাটাতে। বাবার সাথে খেলার ফাঁকে বল গড়িয়ে পুলের বাইরে চলে গেলে তা নিতে পা বাড়ায় দশ বছর বয়সী লুকাস। মারিয়া তখন বই পড়তে ব্যস্ত। এমন সময় দমকা হাওয়ায় মারিয়ার বইয়ের পৃষ্ঠা উড়ে যায়। কাচের দেয়ালে আটকে যাওয়া সেই পৃষ্ঠা তুলতে গিয়ে মারিয়া লক্ষ্য করেন,দেয়ালটা কাঁপছে। আকাশে পাখিরা উল্টোদিকে পালিয়ে যাচ্ছে।
20231101.bn_773283_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BF%20%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B2%20%28%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A7%E0%A7%A8-%E0%A6%8F%E0%A6%B0%20%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%29
দি ইম্পসিবল (২০১২-এর চলচ্চিত্র)
বড় ছেলে লুকাস বল হাতে দাঁড়িয়ে দেখতে পায়,অদূর সমুদ্র থেকে বিশাল ঢেউ ধেয়ে আসছে তাদেরই দিকে। কেউ কিছু বোঝার আগেই সুনামির আঘাতে ধ্বংস হয়ে যায় বাড়ি-ঘর,ভেসে যায় মানুষজন। স্রোতের ধাক্কায় বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় বেনেট পরিবার;একদিকে হেনরি আর তার ছোট দুই ছেলে,অন্যদিকে মারিয়া ও লুকাস।
20231101.bn_773283_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BF%20%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B2%20%28%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A7%E0%A7%A8-%E0%A6%8F%E0%A6%B0%20%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%29
দি ইম্পসিবল (২০১২-এর চলচ্চিত্র)
গোটা চলচ্চিত্রটি বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া বেনেট পরিবারের দুটো অংশের অভিজ্ঞতাকে তুলে ধরেছে। একদিকে হেনরি,যে কি না ছোট দুই ছেলেকে নিরাপদ স্থানে পাঠাতে অপরের হাতে তুলে দিয়ে ধ্বংসস্তূপের মাঝে উদভ্রান্তের মতো খুঁজে যাচ্ছে তার স্ত্রী এবং বড় ছেলেকে। অন্যদিকে মারিয়া ও লুকাস,যারা এক অর্থে চলচ্চিত্রের কেন্দ্রীয় চরিত্র। সুনামির আঘাতে বিচ্ছিন্ন হবার পর এই মা-ছেলে একে অপরকে আঁকড়ে ধরে এক ভেঙে পড়া গাছের উপর। স্রোতে ভেসে আসা ডালে গেঁথে পা এবং বুকে আঘাত পায় মারিয়া। ক্লান্ত,আহত মাকে নিজের কাঁধে নিয়ে এবার মায়ের রক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয় দশ বছরের লুকাস। স্রোত থেকে বাঁচতে মা এবং ভেসে আসা আরেক শিশুকে নিয়ে গাছে ওঠে সে।
20231101.bn_773283_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BF%20%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B2%20%28%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A7%E0%A7%A8-%E0%A6%8F%E0%A6%B0%20%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%29
দি ইম্পসিবল (২০১২-এর চলচ্চিত্র)
এমন সময় স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে তাদের। মানবতার টানে একটি ভাঙা দরজার উপর মারিয়াকে শুইয়ে হাসপাতাল অব্দি নিয়ে যায় তারা। সেখানে লুকাস দেখে তাদের মতো শত শত মানুষ এসেছে,সুনামির আঘাতে আহত। এ সময় মুমূর্ষু অবস্থায় মারিয়া লুকাসকে হাসপাতালের অন্যদের সাহায্য কর‍তে বলে।
20231101.bn_773283_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BF%20%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B2%20%28%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A7%E0%A7%A8-%E0%A6%8F%E0%A6%B0%20%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%29
দি ইম্পসিবল (২০১২-এর চলচ্চিত্র)
মায়ের আদেশে লুকাস হাসপাতালের করিডোরে ঘুরতে থাকে,হাতে একটি কাগজ আর পেন্সিল। উদ্দেশ্য,মানুষকে তার স্বজনদের খুঁজে বের করতে সাহায্য করা। হাসপাতালের প্রতিটি রুমে,করিডোরে লুকাস যায় আর তার হাতের নামের লিস্ট আওরাতে থাকে। নানা ভাষার,নানা জাতির নাম।
20231101.bn_773283_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%BF%20%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B2%20%28%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A7%E0%A7%A8-%E0%A6%8F%E0%A6%B0%20%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%29
দি ইম্পসিবল (২০১২-এর চলচ্চিত্র)
লুকাসের সহযোগিতায় একসময় এক বাবা খুঁজে পান তার ছেলেকে। মাকে এই খুশির সংবাদ জানাতে ছুটে যায় লুকাস। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম রসিকতার শিকার হয় সে আবারও...
20231101.bn_773285_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%8F.%E0%A6%95%E0%A7%87.%E0%A6%8F%E0%A6%AE%20%E0%A6%97%E0%A7%8C%E0%A6%9B%20%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8
এ.কে.এম গৌছ উদ্দিন
এ.কে.এম গৌছ উদ্দিনের জন্ম সিলেট জেলার গোলাপগঞ্জ উপজেলার বুধবারীবাজার ইউনিয়নের চন্দরপুর গ্রামে সালে। তার পিতা তাহির আলী। তার মেয়ে গোলাপগঞ্জ উপজেলা সোস্যাল ট্রাস্টের সাংগঠনিক সম্পাদক ও যুক্তরাজ্য যুবলীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা জেনিফার সারোয়ার লাক্সমী। জামাতা লন্ডন আওয়ামীলীগের ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক আব্দুর রহিম শামীম।
20231101.bn_773285_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%8F.%E0%A6%95%E0%A7%87.%E0%A6%8F%E0%A6%AE%20%E0%A6%97%E0%A7%8C%E0%A6%9B%20%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8
এ.কে.এম গৌছ উদ্দিন
তিনি ৩ মার্চ ১৯৮৮ সালে অনুষ্ঠিত চতুর্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিলেট-৬ আসন থেকে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
20231101.bn_773285_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%8F.%E0%A6%95%E0%A7%87.%E0%A6%8F%E0%A6%AE%20%E0%A6%97%E0%A7%8C%E0%A6%9B%20%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8
এ.কে.এম গৌছ উদ্দিন
সংসদ সদস্য থাকা অবস্থায় তিনি ব্যবসায়ী আফরোজ বক্সকে গুলি করে হত্যার কারণে আদালত তার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ড রায় দেন। হত্যাকাণ্ডের পর পরই আত্মগোপনে চলে যান তিনি। মৃত্যুর আগে পর্যন্ত ২৯ বছর তিনি পলাতক ছিলেন।
20231101.bn_773285_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%8F.%E0%A6%95%E0%A7%87.%E0%A6%8F%E0%A6%AE%20%E0%A6%97%E0%A7%8C%E0%A6%9B%20%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8
এ.কে.এম গৌছ উদ্দিন
এ.কে.এম গৌছ উদ্দিন ১১ মে ২০১৯ সালে ভারতের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। তিনি বিবাহিত এবং ১ পুত্র ও ৩ কন্যার জনক।
20231101.bn_773294_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%AA%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AB%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B8%20%28%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%29
শপলিফটার্স (চলচ্চিত্র)
হিরোকাজু কোরে-এদা দ্বারা পরিচালিত এবং সম্পাদনা করা একটি ২০১৮ জাপানি নাটক চলচ্চিত্র । লিলি ফ্রাঙ্কি এবং সাকুরা অ্যান্ডো অভিনীত, এটি একটি অ-জৈবিক পরিবার সম্পর্কে যা দারিদ্র্যের জীবনযাত্রার জন্য শপিং লিফটিংয়ের উপর নির্ভর করে।
20231101.bn_773294_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%AA%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AB%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B8%20%28%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%29
শপলিফটার্স (চলচ্চিত্র)
গল্পটি একটি অতি সাদামাটা নিম্নবিত্ত পরিবারের। দারিদ্র‍্য ও অভাবকে নিত্যদিনের সাথী করে জীবন সংগ্রামে সংঘর্ষ করে টিকে ছিল এ পরিবারটি। পেটের ক্ষুধা নিবারণের তাগিদে পরিবারের প্রায় সব সদস্যই কোনো না কোনো উপায়ে উপার্জন করতে বাধ্য ছিল। কিন্তু শুধু খাদ্যই তো একটি পরিবারের তো বেঁচে থাকার নিমিত্তে একমাত্র চাহিদা হতে পারে না। তাই দৈনন্দিন জীবনের সাথে মিলেমিশে থাকা নানা ছোট-বড় প্রয়োজন মেটাতে সৎ পথে আয় করা ছাড়াও তাদের বেছে নিতে হয়েছিল সামান্য ছলচাতুরির আশ্রয়।
20231101.bn_773294_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%AA%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AB%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B8%20%28%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%29
শপলিফটার্স (চলচ্চিত্র)
পরিবারের দুই পুরুষমানুষ, ওসামু ও শোতা প্রায়ই বিভিন্ন সুপার শপ অথবা দোকানে ঢুকে কেনাকাটা করার ভান করে এপাশ-ওপাশ ঘুরে ঘুরে কর্তৃপক্ষের চোখকে ফাঁকি দিয়ে নিজেদের চাহিদা মতো জিনিসপত্র ব্যাগে ভরে ফেলত। এ কাজটি করার সময় তারা হাত দিয়ে সাংকেতিক ভাষায় কথা বলে পরস্পরের সাথে তথ্য আদানপ্রদান করত। এমনকি চুরি করার সময় হাতেনাতে ধরা পড়ে যাওয়া এড়াতে দুজন দুজনকে চারপাশের পরিস্থিতি সম্পর্কে সর্তক করত। অনেকটা পেশাদার চোরদের মতো অতি সাবধানতা অবলম্বন করে জনসম্মুখে দোকান থেকে বেরিয়ে আসত তারা। এরপর ফিরে যেত নিজেদের ছোট্ট কুটিরে।
20231101.bn_773295_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AE%20%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C
মাইবাম কুঞ্জ
মাইবাম কুঞ্জ একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলেন। তিনি মনিপুর বিধানসভায় পাঁচবার হিয়াঙ্গালাম বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি ১৯৭৪ সালে মনিপুর সরকারের তথ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি ২০১৪ সালের ১১ আগস্ট ৭৩ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।
20231101.bn_773302_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%B0%E0%A6%AB%20%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8%20%E0%A6%96%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A7%81
শরফ উদ্দিন খসরু
শরফ উদ্দিন খসরু সিলেটের গোলাপগঞ্জের ভাদেশ্বরের দক্ষিণ ভাগে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম অসদ্দর আলী। তিনি গ্রামের স্কুল থেকে শিক্ষাজীবন শুরু করে ভাদেশ্বর নাসির উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক ও মুরারি চাঁদ কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করেন।
20231101.bn_773302_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%B0%E0%A6%AB%20%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8%20%E0%A6%96%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A7%81
শরফ উদ্দিন খসরু
শরফ উদ্দিন খসরু ১৯৯১ সালে অনুষ্ঠিত পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির হয়ে এবং ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ সালে অনুষ্ঠিত ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের হয়ে সিলেট-৬ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দলের থেকে প্রার্থী হয়ে মাত্র ৫১৬ ভোট পয়ে পরাজিত হন।
20231101.bn_773302_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%B0%E0%A6%AB%20%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8%20%E0%A6%96%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A7%81
শরফ উদ্দিন খসরু
তিনি জাতীয় পার্টি সিলেট জেলা শাখার যুগ্ম সম্পাদক ছিলেন। বর্তমানে তিনি সিলেট জেলা শাখা জাতীয় পার্টির সহসভাপতি।
20231101.bn_773304_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AE%20%28%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%29
ক্যাপারনিয়াম (চলচ্চিত্র)
ক্যাপারনিয়াম নাদাইন লাবাকি পরিচালিত, ২০১৮ সালে নির্মিত লেবানিজ চলচ্চিত্র। চিত্রনাট্যটি লিখেছেন লাবকী, জিহাদ হোজাইলি এবং মিশেল কেসারওয়ানি। সিনেমাটিতে সিরিয়ার শরণার্থী শিশু অভিনেতা জয়ন আল রাফিয়াকে বৈরুতের বস্তিতে বাস করা ১২ বছর বয়সী জয়ন এল হজ চরিত্রে অভিনয় করেছেন।
20231101.bn_773304_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AE%20%28%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%29
ক্যাপারনিয়াম (চলচ্চিত্র)
ক্যাপারনিয়াম নামের লেবানিজ এই সিনেমাটি শুরু হয় জেলখানায় বন্দী ১২ বছর বয়সী বালক জেইনকে দেখানোর মধ্য দিয়ে। ১২ বছর বয়সটা অবশ্য জেলখানার চিকিৎসকদের অনুমান। তার প্রকৃত বয়স বা জন্ম তারিখ কেউ জানে না। কারণ তার বাবা-মা এতই দরিদ্র যে, অর্থের অভাবে তারা তার জন্মের রেজিস্ট্রেশনই করাতে পারেননি। আর তার ভাইবোনের সংখ্যাও এত বেশি যে, তার বাবা-মায়ের পক্ষে কার জন্ম কত সালে, সেটাও মনে রাখা সম্ভব হয়নি।
20231101.bn_773304_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AE%20%28%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%29
ক্যাপারনিয়াম (চলচ্চিত্র)
জেইনকে যখন আদালতে হাজির করা হয়, তখন বিচারকের সাথে তার কথোপকথনের মাধ্যমে জানা যায়, কিছুদিন আগে কোনো এক ব্যক্তিকে ছুরিকাঘাতে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে তার পাঁচ বছরের কারাদণ্ড হয়েছে। বিচারক যখন জানতে চান জেইন তার শাস্তির কারণ হিসেবে অবগত আছে কিনা, বিন্দুমাত্র অনুতপ্তের বহিঃপ্রকাশ না ঘটিয়ে দৃঢ় কণ্ঠে সে উত্তর দেয়, এক 'কুত্তার বাচ্চাকে''' হত্যাচেষ্টার কারণে!
20231101.bn_773304_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AE%20%28%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%29
ক্যাপারনিয়াম (চলচ্চিত্র)
তবে এবার জেইন আদালতে হাজির হয়েছে ভিন্ন একটি কারণে। এবার সে নিজেই পাল্টা মামলা দায়ের করতে চায় তার বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে। আদালতে তার বাবা-মায়ের উপস্থিতিতেই বৃদ্ধ বিচারক যখন তাকে জিজ্ঞেস করেন কেন সে তার বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে মামলা করতে চায়, দৃঢ় কণ্ঠে জেইন উত্তর দেয়, “আমাকে জন্ম দেওয়ার জন্য!''”
20231101.bn_773306_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A6%B0%20%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%20%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%80
মোস্তাফিজুর রহমান সিদ্দিকী
মোস্তাফিজুর রহমান সিদ্দিকী (১ মার্চ ১৯২৫ - ৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৯২) পূর্ব পাকিস্তান ও বাংলাদেশের উদ্যোক্তা, রাজনীতিবিদ, মন্ত্রী ও কূটনীতিক ছিলেন। তিনি ১৯৬০ এর দশকে বেশ কয়েকটি উৎপাদন ও অর্থ ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি ১৯৭১ সালের বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন, বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রতিরোধ সংগঠিত করেছিলেন এবং প্রবাসে বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধিত্ব করতে আমেরিকা ভ্রমণ করেছিলেন। তিনি নবগঠিত রাজ্যে বাণিজ্য ও বৈদেশিক বাণিজ্য মন্ত্রী হন এবং আমেরিকা ও মেক্সিকোতে রাষ্ট্রদূত হন।
20231101.bn_773306_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A6%B0%20%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%20%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%80
মোস্তাফিজুর রহমান সিদ্দিকী
সিদ্দিকী ১৯২৫ সালের ১ মার্চ চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে (তদানীন্তন পূর্ব বাংলা, এখন বাংলাদেশ ) জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন মোহাম্মদ হোসেন চৌধুরীর ছেলে। সীতাকুণ্ডে বিদ্যালয়ের পড়াশোনা শেষে ১৯৪৭ সালে তিনি ভারতের কলকাতা হতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী গ্রহণ করেন। ১৯৪৮ সাল থেকে ১৯৫০ সাল পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
20231101.bn_773306_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A6%B0%20%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%20%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%80
মোস্তাফিজুর রহমান সিদ্দিকী
তারপর তিনি একটি ডিগ্রী নিতে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় গমন করেন এবং ১৯৫৪ সালে ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস ইনস্টিটিউটে চূড়ান্ত পরীক্ষায় অংশ নেন । তিনি রয়েল ইকোনমিক সোসাইটি এবং রয়েল স্ট্যাটিস্টিকস সোসাইটি উভয়েরই সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
20231101.bn_773306_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A6%B0%20%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%20%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%80
মোস্তাফিজুর রহমান সিদ্দিকী
মোস্তাফিজুর রহমান একজন উদ্যোক্তা হিসেবে ১৯৬২ সালে কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও চেয়ারম্যান হিসাবে একাধিক প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব পালন করেন। এই প্রতিষ্ঠানগুলো হলো একে খান জুট মিলস লিমিটেড, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড (বর্তমানে সাধারন বিমা কর্পোরেশনের অংশ), এসকেএম জুট মিলস লিমিটেড, ন্যাশনাল মোটরস লিমিটেড, ক্রিসেন্ট মোটরস লিমিটেড, থেরাপিউটিক্স (বাংলাদেশ) লিমিটেড, সিডকো লিমিটেড (ট্রেডিং বিভাগ), সিডকো লিমিটেড (গার্মেন্টস বিভাগ), ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেড, পূর্বের স্পনসর ডিরেক্টর, মার্কেন্টাইল ব্যাংক লিমিটেড (প্রথম পূর্ব পাকিস্তানি ব্যাংক, বর্তমানে পূবালী ব্যাংক লিমিটেড), আল-বারাকাহ ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা ভাইস-চেয়ারম্যান ছিলেন।
20231101.bn_773306_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A6%B0%20%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%20%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%80
মোস্তাফিজুর রহমান সিদ্দিকী
সিদ্দিকী স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে ১৯৬২ সালে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৬৪ সালে আওয়ামী লীগে যোগদান করেন এবং এর কোষাধ্যক্ষ হিসাবে নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৬৪ থেকে ১৯৭২ সাল পর্যন্ত চট্টগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতিও ছিলেন। ১৯৭০ সালে তিনি আবার পাকিস্তানের জাতীয় সংসদ সদস্য এবং ১৯৭৩ সালে চট্টগ্রাম -২ আসন থেকে বাংলাদেশ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
20231101.bn_773306_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A6%B0%20%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%20%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%80
মোস্তাফিজুর রহমান সিদ্দিকী
জেলা আওয়ামী লীগ ও চট্টগ্রামের সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক সভাপতি হিসেবে সিদ্দিকী কালুরঘাটের স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে পাকিস্তান আর্মির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় চট্টগ্রাম বিভাগের পাঁচটি জেলা এবং বরিশাল ও ফরিদপুর জেলা নিয়ে গঠিত পূর্বাঞ্চলের (কমান্ড) চেয়ারম্যান ছিলেন। ১৯৭১ সালের জুলাইয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার সরকারের সমর্থন লবি করার জন্য নির্বাসিত সরকারের দূত হিসাবে তাকে যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডায় প্রেরণ করা হয়।
20231101.bn_773306_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A6%B0%20%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%20%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%80
মোস্তাফিজুর রহমান সিদ্দিকী
১৯৭২ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরে তিনি প্রথম বঙ্গবন্ধু মন্ত্রিসভায় বাণিজ্য ও বৈদেশিক বাণিজ্য মন্ত্রী নিযুক্ত হন। ১৯৭৩ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমানের বিশেষ দূত হিসাবে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, ব্রিটেন, ইতালি, ফ্রান্স এবং পশ্চিম জার্মানির রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকার প্রধানদের সাথে সাক্ষাত করেন এবং পাকিস্তান থেকে আটকা পড়া বাংলাদেশীদের প্রত্যাবাসনের পক্ষে তদবির করেন। তিনি বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ২১ নভেম্বর ১৯৭৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ও জুলাই ১৯৭৫ সালে মেক্সিকোতে রাষ্ট্রদূত নিযুক্ত হন। ১৯৮০ সালে তিনি রাজনীতি থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
20231101.bn_773306_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A6%B0%20%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%20%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%80
মোস্তাফিজুর রহমান সিদ্দিকী
এমআর সিদ্দিকী তার সামাজিক কাজের জন্যও পরিচিত ছিলেন। তিনি ১৯৫৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়ে চট্টগ্রাম লায়ন্স ক্লাবের সভাপতি হওয়ার পরে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে লায়ন্স আন্দোলনে যোগ দিয়েছিলেন। ১৯৬০ সালে যখন চট্টগ্রামের উপকূলীয় অঞ্চলগুলিতে (হালিশহর, কাট্টলী এবং সীতাকুণ্ড) এক বিধ্বংসী ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের আঘাত হচ্ছিল, তখন তার নেতৃত্বে একটি বিশাল ত্রাণ অভিযান পরিচালিত হয়েছিল, যার জন্য তাকে "দ্য লায়ন্স হিউম্যানিস্টিটিভ অ্যাওয়ার্ড" দেওয়া হয়েছিল। লায়ন্স ইন্টারন্যাশনালে খ্যাতিমান, এবং সম্মানসূচক "আন্তর্জাতিক কাউন্সেলর" হিসেবেও তিনি দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তাঁর উদ্যোগের মধ্য দিয়ে ১৯৬২ সালে একটি পৃথক অস্থায়ী লায়ন জেলা ৩০৫ ই (পাকিস্তান) গঠন করা হয় এবং তাকে প্রথম জেলাশাসক নির্বাচিত করা হয়।
20231101.bn_773306_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A6%B0%20%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%20%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%80
মোস্তাফিজুর রহমান সিদ্দিকী
১৯৬৬ সালে সিদ্দিকী "চট্টগ্রাম লায়ন ফাউন্ডেশন" গঠন করেন, এটি সিংহবাদের ইতিহাসে প্রথম জাতীয় ফাউন্ডেশন। চট্টগ্রাম লায়নস চক্ষু হাসপাতাল (১৯৯৩ সালের ৫ জানুয়ারী সিদ্দিকীর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছিল) দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া ও ইন্দো-পাক উপমহাদেশের লায়নদের উদ্যোগে শুরু হয়েছিল। পরবর্তীকালে, আগারগাঁওয়ের বাংলাদেশ লায়ন্স ফাউন্ডেশন এবং লায়নস চক্ষু হাসপাতাল ১৯৮৩ সালে পুনরায় সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের পরে সিদ্দিকী আবার লায়ন্স ক্লাবগুলি সংগঠিত করার নেতৃত্ব নেন। তিনি ১৯৭২ সাল থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত ৩১৫ই জেলার জেলাশাসক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন এবং তার বন্ধু, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালেদকে সাথে নিয়ে তিনি পুনরায় সংগঠিত হয়ে সমগ্র বাংলাদেশ জুড়ে নতুন ক্লাব গঠন করেন। তিনি ১৯৮৯ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিত "১৭ তম আফ্রিকা এবং দক্ষিণ পশ্চিম এশিয়া লায়ন্স আন্তর্জাতিক ফোরাম" এর ফোরামের চেয়ারম্যান ছিলেন।
20231101.bn_773306_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A6%B0%20%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%20%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%80
মোস্তাফিজুর রহমান সিদ্দিকী
লায়ন্স ছাড়াও তিনি ওআইএসসিএর (বাংলাদেশ চ্যাপ্টার) সভাপতি, আন্ডার-প্রিভিলেজড চিলড্রেন এডুকেশন প্রোগ্রামের (ইউসিইপি) চেয়ারম্যান এবং সীতাকুণ্ডের কুমিরার লতিফা সিদ্দিকী বালিকা কলেজ ও বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। তিনি পাকিস্তান বীমা সমিতি, মহানগর চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি, বাংলাদেশ আউশ শিল্প সমিতি সমিতির সভাপতিত্ব সহ বিভিন্ন ধরনের সংগঠন ও সংস্থায় অনেক নেতৃত্বের পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ জাপান ফ্রেন্ডশিপ সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতিও ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের গভর্নর ছিলেন, যা তিনি ১৯৮৫ সালে প্রতিষ্ঠা করতে সহায়তা করেছিলেন।
20231101.bn_773307_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A1%20%E0%A6%86%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B0
কনরাড আডেনাউয়ের
কনরাড হারমান জোসেফ আডেনাউয়ের (৫ জানুয়ারী ১৮৭৬ - ১৯ এপ্রিল ১৯৬৭) ছিলেন একজন জার্মান রাষ্ট্রনায়ক যিনি ১৯৪৯ থেকে ১৯৬৩ সাল পর্যন্ত ফেডারেল রিপাবলিক জার্মানি পশ্চিম জার্মানি এর প্রথম চ্যান্সেলর হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি সহ-ছিলেন। খ্রিস্টান ডেমোক্র্যাটিক ইউনিয়ন (সিডিইউ) এর প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রথম নেতা (১৯৬৬ পর্যন্ত সাল পর্যন্ত) একটি খ্রিস্টান ডেমোক্র্যাটিক দল যা তার নেতৃত্বে দেশের অন্যতম প্রভাবশালী দল হয়ে ওঠে । দলীয় নেতা হিসাবে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে (যা পশ্চিম জার্মানিতে বিশাল সেনাবাহিনী ছিল) সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছিলেন।
20231101.bn_773315_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A7%87%20%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A7%87
নুনেতে ভাতেতে
নুনেতে ভাতেতে হল দ্য ক্যাফে টেবল প্রকাশনা থেকে প্রকাশিত উপমহাদেশের খাদ্য সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য বিষয়ক বই। বাংলা ভাষায় খাদ্য নিয়ে লেখালেখির চর্চা মূলত রন্ধনপ্রণালীতেই আটকে আছে। সেই তুলনায় এ বইটি ব্যতিক্রমী। নুনেতে ভাতেতে'র এ পর্যন্ত তিনটি খণ্ড প্রকাশিত হয়েছে। বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও ভারত ও বাংলাদেশের বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর, আমেরিকার রেডইন্ডিয়ান জনগোষ্ঠীর খাদ্যসংস্কৃতির বৈচিত্র‌্য ঠাঁই পেয়েছে নুনেতে ভাতেতে’র তিনটি খণ্ডে। এই বইয়ের সম্পাদনা করেছেন ভারতের রামকৃষ্ণ ভট্টাচার্য সান্যাল ও বাংলাদেশের অনার্য তাপস। সম্পাদক অনার্য তাপস বর্তমানে ‘রজত কান্তি রায়’ নামে লেখালেখি করছেন বাংলাদেশে।